বাংলাদেশের ঔষধ শিল্পের ভবিষ্যৎ: গবেষণা ও উন্নয়নের নতুন দিগন্ত

বাংলাদেশের ঔষধ শিল্পের ভবিষ্যৎ 💊: গবেষণা ও উন্নয়নের নতুন দিগন্ত

🛑-বাংলাদেশের ঔষধশিল্পের বয়স প্রায় আট দশক। দেশে ১৯৮২ সালে ড্রাগ অর্ডিন্যান্স জারি হওয়ার পর প্রথম বারের মতো ঔষধ বা ফার্মাসিউটিক্যালসকে ম্যানুফ্যাকচারিং শিল্প হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। বাংলাদেশের  ঔষধ শিল্প বিগত কয়েক দশকে একটি ব্যাতিক্রমি সাফল্যের গল্প হয়ে  উঠেছে।   বাংলাদেশের ঔষধ শিল্প আজ যে অবস্থানে এসে পৌঁছেছে  সেটা কেবল প্রযুক্তি বা ব্যাবসার সাফল্য নয় – এটা এক  ধরনের জাতীয় আত্ননির্ভরতার প্রতীক। স্বাধীনতার পর যেখানে আমাদের ঔষধ শিল্প পুরোপুরি আমদানিনির্ভর ছিলো  সেখানে আজ আমরা নিজস্ব প্রযুক্তি,কর্মী এবং বিপণন নেটওয়ার্ক ব্যাবহার করে দেশের প্রায় ৯৮% ঔষধ স্থানীয়ভাবে উৎপাদন করছি এবং বিশ্বের ১৫৭ টির ও বেশি দেশে ঔষধ রপ্তানি করছি। 

তবে প্রশ্ন হচ্ছে  এই সফলতা কতটা কতটা টেকসই?  আমরা কি শুধু জেনেরিক ঔষধেই সীমাবদ্ধ থাকবো নাকি নতুন ঔষধ আবিষ্কারের দিকে সাহসী পদক্ষেপ নিবো?? 

দেশীয় ঔষধ শিল্পের বর্তমান অবস্থা ও করণীয়-

ঔষধ শিল্পের এই অভাবনীয়  সাফল্যের পরও সম্ভাবনাময় এ শিল্পের ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কার যথেষ্ট কারণ  রয়েছে স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) হিসেবে ওষুধ উৎপাদনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এখন  পেটন্ট সুবিধা পাচ্ছে , যার মেয়াদ ২০৩৩ সাল পর্যন্ত দেওয়া আছে। 

এই সুবিধার আওতায় ওষুধ উৎপাদনে বিদেশী পেটেন্ট ব্যবহারের জন্য বাংলাদেশকে কোনো রয়্যালিটি বা কোনো ধরনের ফি দিতে হয় না। যে কারণে অনেক দেশের তুলনায় বাংলাদেশ সস্তায় ওষুধ উৎপাদন করতে পারছে।উন্নয়নশীল দেশে উন্নিত হওয়ার পর ওষুধ উৎপাদনে বিদেশী পেটেন্ট ব্যবহারের জন্য বাংলাদেশ সরকারকে রয়্যালটি বা ফি দিতে হবে। ফলে উৎপাদন খরচ বেড়ে যাবে ওষুধের। যার প্রভাব পড়তে পারে ওষুধের দামের ওপর। কিছু ওষুধের দাম এমন অবস্থায় যেতে পারে যে, সব মানুষের পক্ষে সব ওষুধ কেনা সম্ভব না-ও হতে পারে, এমন আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের। 

দেশে ওষুধ তৈরিতে বছরে প্রায় ১ হাজার ২০০ কোটি টাকার কাঁচামাল ব্যবহার হচ্ছে। এ কাঁচামালের প্রায় ৯০ শতাংশ আমদানি হয়। দেশে কাঁচামাল তৈরির জন্য যে শিল্পাঞ্চল (এপিআই পার্ক) গড়ে তোলা হচ্ছে, সেখানে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার অভাব আছে। ফলে এর টেকসই হওয়া নিয়েও আছে সংশয়। পর্যাপ্ত গবেষণার অভাবের ফলে এ শিল্পের প্রসার ব্যাহত হচ্ছে। দেশে ওষুধের কাঁচামাল উৎপাদনের লক্ষ্যে ২০০৮ সালে সরকার অ্যাকটিভ ফার্মাসিউটিক্যাল ইনগ্রিডিয়েন্ট (এপিআই) বা ঔষধ শিল্প পার্ক স্থাপনের উদ্যোগ নেয়। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের দায়িত্ব দেওয়া হয় বিসিককে। ২০০৮ সালে এটির নির্মাণকাজ শুরু হয়। পরে চার দফায় মেয়াদ বাড়িয়ে ২০২১ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকল্পের কাজ শেষ হয়। অথচ ১৬ বছরেও কোনো কারখানা এখনো উৎপাদন শুরু করতে পারেনি এ শিল্পপার্কে। 

জাতীয় পর্যায়ে ওষুধের কাঁচামাল তৈরির গবেষণা প্রতিষ্ঠান এখনো নেই, যা ভারত ও অন্যান্য দেশে কয়েক দশক আগেই প্রতিষ্ঠা হয়েছে। এ ধরনের প্রতিষ্ঠান তৈরি হলে রিভার্স ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মাধ্যমে জেনেরিক ড্রাগগুলোর কাঁচামাল তৈরির প্রযুক্তি ও পদ্ধতি সহজেই ডেভেলপ করতে পারত এবং স্থানীয় কোম্পানিগুলোকে প্রযুক্তিগত সহায়তা দিতে পারত। পাশাপাশি গ্যাস-পানি ও বিদ্যুতের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহের চ্যালেঞ্জ রয়েছে। বর্তমানে প্রায় হাজার কোটি টাকার ওষুধের চোরাচালান হয়, তা বন্ধ করতে হবে। আমদানি-রপ্তানি প্রক্রিয়া সহজ করতে হবে। যে কোনো শিল্প প্রসারের ক্ষেত্রে গবেষণা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। দেশী-বিদেশী বিভিন্ন প্রতিবেদনের তথ্য মতে, বিশ্বের উন্নত দেশগুলো প্রতি বছর গড়ে ১৩৫ বিলিয়ন ডলার গবেষণা খাতে খরচ করে থাকে। 

দেশীয় ওষুধ শিল্পের উন্নয়নে করণীয়– 

১. গবেষণা ও উন্নয়নে (R&D) বিনিয়োগ বাড়ানো 

  •       সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে গবেষণার জন্য বরাদ্দ বাড়াতে হবে। 
  •       উদ্ভাবনী উদ্যোগকে কর ছাড়, অনুদান ও সহজতর পেটেন্ট প্রক্রিয়ার মাধ্যমে উৎসাহিত করতে হবে। 
  •       বিশ্ববিদ্যালয় ও শিল্প খাতের যৌথ গবেষণায় ফান্ড বরাদ্দের আলাদা ব্যবস্থা রাখা প্রয়োজন। 

২. মানবসম্পদ উন্নয়ন 

  •       বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রযুক্তি ইনস্টিটিউটে ফার্মাসিউটিক্যাল সায়েন্স, বায়োটেকনোলজি, ক্লিনিক্যাল রিসার্চের উপর বিশেষ কোর্স চালু করতে হবে। 
  •       গবেষক ও প্রযুক্তিবিদের স্কিল ডেভেলপমেন্টে আন্তর্জাতিক মানের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি চালু করা দরকার। 

৩. আধুনিক ল্যাব ও টেস্টিং সুবিধা গড়ে তোলা 

  •       আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন গবেষণা ল্যাব, বায়োইকুইভ্যালেন্স স্টাডি সেন্টার ও ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল ইউনিট স্থাপন করতে হবে। 
  •       সঠিক মান নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করতে আধুনিক QA/QC ব্যবস্থাপনা বাধ্যতামূলক করতে হবে। 

৪. প্রযুক্তির ব্যবহার 

  •       কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI), বিগ ডেটা ও জেনোমিক্সকে গবেষণার অংশ করতে হবে। 
  •       ই-হেলথ ও টেলিমেডিসিন প্ল্যাটফর্মে দেশীয় ওষুধের প্রয়োগ বাড়াতে হবে। 

৫. আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশ ও ব্র্যান্ডিং 

  •       ওষুধ রপ্তানির ক্ষেত্রে নতুন বাজার খুঁজে বের করতে হবে, বিশেষ করে আফ্রিকা, লাতিন আমেরিকা ও মধ্যপ্রাচ্যে। 

“Made in Bangladesh” ট্যাগকে ব্র্যান্ড হিসেবে গড়ে তুলতে হবে, যাতে গুণগতমান নিয়ে আস্থা তৈরি হয়। 

৬. নীতিগত ও প্রশাসনিক সহায়তা 

  •       ওষুধ শিল্প সম্পর্কিত নীতিমালায় গবেষণাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। 
  •       ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের কার্যক্রমকে আরও স্বচ্ছ ও ডিজিটালাইজড করতে হবে। 

নতুন  ঔষধ আবিস্কারের গবেষণা 🛑 

ড্রাগ একটি রাসায়নিক পদার্থ, যা একটি জীবিত জীবকে দেওয়া হলে একটি জৈবিক প্রভাব (Biological Effect) তৈরি করে। ফার্মাসিউটিক্যাল ড্রাগ, যাকে ঔষধ বলা হয়। যা রোগের চিকিৎসা, নিরাময়, প্রতিরোধ বা রোগ নির্ণয় করতে বা সুস্থতার জন্য ব্যবহৃত হয়। ঐতিহ্যগতভাবে সাধারণত ঔষধগুলি ঔষধি উদ্ভিদ (Extract of plants) থেকে তৈরি করা হয়। তবে সম্প্রতি কৃত্রিম বা সিন্থেটিক (Synthetic) ভাবেও ঔষধ তৈরি করা হয়। ফার্মাসিউটিক্যাল ঔষধগুলি রোগের চিকিৎসার (Acute Diseases) জন্য সীমিত সময়ের জন্য বা দীর্ঘস্থায়ী ব্যাধিগুলির জন্য নিয়মিত ভিত্তিতে ব্যবহার করা যেতে পারে। 

রোগের নতুন কারন ও কার্যকর নতুন চিকিৎসা আবিষ্কার গবেষকদের কাছে সবসময় এক ধরনের কঠিন চ্যালেঞ্জ। এর জন্য প্রচুর অর্থ ব্যয় করে দীর্ঘ সময় নিয়ে গবেষণার বিকল্প নেই। পাশাপাশি নতুন ঔষধ আবিস্কারের গবেষণার সাথে জড়িত সকলের মেধা, শ্রম, কমিটমেন্ট ও স্যাক্রিফাইস। 

 রোগবালাই থেকে বাঁচার জন্য প্রতিনিয়ত গবেষণার মাধ্যমে নতুন চিকিৎসা বা ড্রাগ আবিস্কার করতে হয়।  

ঔষধ কোটি কোটি মানুষের শরীরে দেওয়া হয় বলে নতুন ঔষধ আবিষ্কার বা তৈরির ক্ষেত্রে অনেক সতর্কতা ও নিরাপত্তা বিষয় মাথায় রাখতে হয়। বেশ কয়েকটি ধাপ পেরিয়ে তবেই ঔষধ ব্যবহারের উপযোগী হয়। তাই সাধারনত নতুন ঔষধ তৈরিতে সাধারণত ১০ থেকে ১৫ বছর সময় লাগে। নতুন ঔষধ তৈরির ক্ষেত্রে মূলত ৬টি ধাপ অনুসরণ করতে হয় যেমন – ১. অনুসন্ধানী, ২. প্রি-ক্লিনিক্যাল, ৩. ক্লিনিক্যাল, ৪. নিয়ন্ত্রক পর্যালোচনা এবং অনুমোদন, ৫. উৎপাদন ও ৬. মান নিয়ন্ত্রণ। 

ঔষধ তৈরির জন্য প্রতিটি ধাপই খুব গুরুত্বপূর্ণ। তাই একটা বাদ দিয়ে আরেক ধাপে যাওয়া যায় না। অনুসন্ধানী ধাপকে ঔষধ তৈরির গবেষণার নিবিড় ও প্রাথমিক ধাপ বলা হয়। এই ধাপে প্রাকৃতিক বা সিন্থেটিক পদার্থ সনাক্ত বা তৈরির কাজ করা হয় যা রোগ প্রতিরোধ বা চিকিৎসায় সহায়তা করতে পারে। তারপর প্রি-ক্লিনিক্যাল ধাপ, এই ধাপের প্রথমে গবেষকেরা অনুসন্ধানী ধাপে তৈরি ঔষধ ছোট পশুর (ইদুর, গিনিপিগ বা খরগোশ) দেহে প্রয়োগ করে পশুর রক্ত ঔষধের লেবেল দেখা হয়। এই ঔষধের ছোট পশুর দেহের রোগ প্রতিরোধ করতে পারে কিনা দেখা হয়। ছোট পশুর দেহে ঔষধ কার্যকারী হলে বড় পশুর (বানর) দেহে প্রয়োগ করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, চিকিৎসা, নিরাপত্তা ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার বিষয়গুলো দেখা হয়। ঔষধ বড় পশুর দেহে কার্যকারী হলে সাধারণত ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের অনুমোদন চাওয়া হয়ে থাকে। এই ধাপ দুটির পর গবেষকেরা বলতে পারে তারা ঔষধ আবিষ্কারের প্রাথমিক কার্য সফলতার সাথে সম্পূর্ণ করেছে। তার আগে ঔষধ আবিষ্কার করেছে এটা গবেষকেরা বলতে পারে না। এরপর ক্লিনিক্যাল ধাপ, এই ধাপের চারটি অংশ। প্রথম ধাপে পরীক্ষায় ১০ থেকে ২০ জন মানুষের শরীরে ঔষধ প্রয়োগ করে এর নিরাপত্তা ও প্রতিরোধী ক্ষমতা দেখা হয়। দ্বিতীয় ধাপে কয়েক শত মানুষের শরীরে ঔষধ প্রয়োগ করে এর নিরাপত্তা ও ডোজ সম্পর্কিত তথ্য সংগ্রহ করা হয়। তৃতীয় ধাপে এসে কয়েক হাজার মানুষের শরীরে ঔষধ দিয়ে এর কার্যকারিতা, নিরাপত্তা ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা হয়। এ সময় নিয়ন্ত্রিত গ্রুপকে ভিন্ন ওষুধ বা প্লাসেবো দিয়েও পরীক্ষা করে দেখা হয়। তৃতীয় ধাপে যদি ঔষধ নিরাপদ এবং কার্যকর হয় তাহলে অনুমোদন চাওয়া হয় মানুষের দেহে প্রয়োগের, এটা রেগুলেটরী এবং অনুমোদন ধাপ। তারপর উৎপাদন ধাপ, এরপর মান নিয়ন্ত্রণ ধাপ। আমেরিকাতে এফডিএ সাধারণত রেগুলেটরী এবং অনুমোদন, উৎপাদন এবং মান নিয়ন্ত্রণ ধাপ অনুমোদন দেয় ও তদারকি করে থাকে। আর চতুর্থ ধাপে ঔষধ ব্যবহারকারীর দেহে দীর্ঘমেয়াদী প্রতিরোধ ক্ষমতা, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ও ঔষধের ব্যবহার মনিটর করা হয়। গবেষকদের গবেষণালব্ধ ফল ধারাবাহিক ভাবে পর্যায়ক্রমে রিসার্চ জার্নালে প্রকাশ করতে হয়। এই ভাবে দীর্ঘ পথ পেরিয়ে রোগের চিকিৎসার জন্য আবিস্কৃত নতুন ঔষধ ব্যবহারের উপযোগী হয়।

গবেষণার পথে বাধাসমূহ**   

🔴R&D বাজেটের অভাব– অধিকাংশ কোম্পানি মনে করে, “জেনেরিকেই লাভ বেশি”, তাই ইনোভেশনকে ঝুঁকি মনে করা হয়।   

🔴 মানবসম্পদের সংকট – বায়োটেক, কেমিক্যাল সায়েন্স বা ক্লিনিকাল ট্রায়াল পরিচালনায় প্রশিক্ষিত লোকজনের সংখ্যা কম।   

🔴 নিজস্ব কাঁচামাল (API) উৎপাদনে পিছিয়ে – প্রায় ৮০–৮৫% Active Pharmaceutical Ingredient (API) এখনো ভারত ও চীন থেকে আমদানি করতে হয়।   

🔴 নতুন বাণিজ্য শর্ত – ২০২৬ সালে বাংলাদেশ LDC থেকে বেরিয়ে গেলে, TRIPS-এর অধীনে জেনেরিক ওষুধ তৈরির ছাড়পত্র উঠে যাবে।   

গবেষণা শক্তিশালী করতে সম্ভাব্য সমাধান

  •       R&D বাজেট বৃদ্ধি– সরকারি নীতিমালায় প্রতিটি কোম্পানিকে কমপক্ষে ৫% বাজেট গবেষণায় খরচের বাধ্যবাধকতা আনতে হবে।   
  •       ইন্ডাস্ট্রি-একাডেমিয়া সহযোগিতা – গবেষণাগারের থিসিস বা ট্রায়ালকে বাস্তব প্রয়োগের জন্য কোম্পানিগুলোকে সম্পৃক্ত করতে হবে।   
  •       API পার্ক বাস্তবায়ন – গাজীপুরে স্থাপিত API ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক যদি পূর্ণ গতিতে চালু হয়, তাহলে নিজস্ব কাঁচামালের ওপর নির্ভরশীলতা বাড়বে।   
  •       স্টার্টআপ ও স্কলারশিপ – তরুণ গবেষকদের জন্য সরকারি স্কলারশিপ, গবেষণা গ্র্যান্ট ও আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে অংশগ্রহণের সুযোগ বাড়াতে হবে।   

 উপসংহার 🛑 

বাংলাদেশের ওষুধ শিল্প শুধু অর্থনৈতিক লাভের জায়গা নয়, এটা দেশের স্বাস্থ্য নিরাপত্তার প্রশ্ন জেনেরিক ওষুধ আমাদের অনেক এগিয়ে দিয়েছে, কিন্তু ইনোভেশন ছাড়া এই অগ্রগতি থেমে যাবে। সঠিক নীতিমালা, সাহসী উদ্যোগ ও তরুণদের মেধার যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারলে বাংলাদেশ নতুন ওষুধ আবিষ্কারেও নেতৃত্ব দিতে পারবে   

Table of Contents

Explore by Topics

Research Tips

Practical strategies to enhance your research efficiency

Career & Higher Studies

Insights Latest advancements and tutorials in Bioinformatics

Drug Design

Explore innovations in molecular docking and drug discovery

News & Events

Guidance on scholarships, SOPs, CV writing, and professor communication

Bioinformatics

Practical strategies to enhance your research efficiency

Want to Stay Updated?

Subscribe to our Newsletter and never miss out...

Company Information

Registered Company Name:

Innovative Research Center

Trade License Number:

TRAD/DNCC/047184/2024

TIN Number:

380164652827